হঠাৎ করেই চুল পড়ার সমস্যা বেড়ে গেছে? সাথে প্রচন্ড খুশকির সমস্যাও? কীভাবে কী করলে এর সমাধান মিলবে কিছুতেই বুঝে উঠতে পারছেন না? তার উপর ফ্রিজিনেস এবং ড্যামেজ হেয়ারের সমস্যা তো আছেই! যদি চুল নিয়ে আপনারও এমন দুশ্চিন্তা হয়ে থাকে, তবে আজকের লেখাটি আপনার জন্যেই। কারণ, আজকের লেখায় আমরা জেনে নিবো চুলের কমন কিছু সমস্যা যেমন- খুশকির উপদ্রব, অনবরত চুল পড়া, ফ্রিজিনেস এগুলো কেন দেখা দেয় তা নিয়ে। পাশাপাশি জানবো ব্যস্ত জীবনে কীভাবে খুব সহজেই এই সমস্যাগুলো থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে। একটি ম্যাজিকাল হেয়ার অয়েলেই পাবেন চুল পড়ার সল্যুশন! চলুন তাহলে আর দেরি না করে শুরু করা যাক।
চুলের কমন সমস্যাগুলো কী কী?
বয়স বাড়ার সাথে সাথে ত্বকের পাশাপাশি চুলেও দেখা দেয় নানা রকম সমস্যা। ছেলে হোক বা মেয়ে! সমস্যাগুলো দেখা দিতে পারে সবার ক্ষেত্রেই। চুল আমাদের শরীরে সৌন্দর্য্যের অন্যতম অংশ। আর এই চুল-ই যদি অকালে ঝরে পরে বা ড্যামেজ হতে থাকে তবে দুশ্চিন্তা হওয়াটাই স্বাভাবিক। তাই চলুন শুরুতেই জেনে নেই, চুলের কমন কিছু সমস্যাগুলো কী কী কারণে দেখা দিতে পারে তা নিয়ে।
১) চুল পড়ে পাতলা হয়ে যাওয়া
প্রতিদিন গড়ে ১০০ টার মত চুল পড়া খুবই স্বাভাবিক। কিন্তু চিন্তার কারণ তখনই যখন, চুল পড়ে আবার তা পুনর্গঠন না হয়। এমনটি দেখা দিলে, প্রতিদিন ১০০টির কম চুল পড়লেও তা চিন্তার বিষয়। সমস্যার সমাধানে প্রথমেই জেনে নেয়া ভালো কী কী কারনে এমনটি হতে পারে।
চুল পড়ার প্রধান কারণগুলো কী কী?
- প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় প্রোটিন, ভিটামিন ডি, আয়রণ, ফলিক এসিড, অ্যামাইনো এসিড, বায়োটিন এসব পুষ্টিকর খাদ্যের ঘাটতি থাকলে।
- অতিরিক্ত টেনশন বা দুশ্চিন্তা থেকে।
- থাইরয়েড সংক্রান্ত সমস্যা থেকে।
- হেয়ার স্টাইল করতে যেয়ে অতিরিক্ত পরিমাণে হেয়ার ড্রাইয়ার, স্ট্রেইটনার, ক্ষতিকর কেমিক্যাল, আর্টিফিসিয়াল ডাই এগুলোর ব্যবহার করলে।
- এছাড়াও জেনেটিক্যাল কারণ বা পরিবারে বাবা মায়ের এমন সমস্যা থাকলে স্বাভাবিক ভাবেই তা ছেলে মেয়ের মধ্যে দেখা দিতে পারে।
২) খুশকি বা ড্যানড্রাফ এর পরিমাণ বেড়ে যাওয়া
চুল পরার পাশাপাশি যে সমস্যাটির প্রায় আমরা সবাই-ই ভুক্তভুগি সেটি হল, খুশকির সমস্যা। শীত হোক কিংবা গরম কাল সারাবছরই এই সমস্যা দেখা দিতে পারে। কারো চুলে খুশকির সমস্যা একেবারেই নেই, এমন কাউকে খুঁজে পাওয়া কঠিন-ই বটে।
কী কী কারণে খুশকির উপদ্রব বেড়ে যায়?
- আমাদের চুলের গোঁড়া বা স্ক্যাল্প যদি অতিরিক্ত মাত্রায় ড্রাই হয়, তবে খুশকির সমস্যা দেখা দিতে পারে।
- চুলের গোঁড়া সঠিক ভাবে পরিষ্কার করা না হলে খুশকি বেড়ে যেতে পারে।
- একজিমা, সোরিয়াসিস, ফাংগাল ইনফেকশন, এলার্জির কারণেও খুশকি বেড়ে যায়।
- স্ক্যাল্প থেকে বের হওয়া এক ধরনের তৈলাক্ত পদার্থ যেমন, ফেবোরিয়ার জন্যেও খুশকি দেখা দেয়।
- এছাড়াও বাইরের ধুলোবালি, রোদ, ময়লা থেকেও হতে পারে খুশকি।
- শরীরে হরমোনের সমস্যা বা জেনেটিক্যাল কারণেও সারাবছর মাথায় খুশকি থেকে যেতে পারে।
- চুলে অতিরিক্ত শ্যাম্পু বা হেয়ার কসমেটিকস ব্যবহার করাও খুশকির প্রকোপ বাড়ার কারণ।
৩) ড্যামেজ হয়ে চুল নিষ্প্রাণ হয়ে যাওয়া
শ্যাম্পু, কন্ডিশনার সব কিছু ব্যবহারের পরও চুলের রাফনেস দূর হচ্ছে না! এমন অভিযোগ আমাদের অনেকেই করি। চুল রুক্ষ, শুষ্ক ও ড্যামেজ হয়ে যায় অনেক কারণেই। চলুন আগে কারণগুলো জেনে নেয়া যাক।
কেন চুল নিষ্প্রাণ হয়ে যেতে পারে?
- প্রতিদিন প্রয়োজন না হলেও চুলে শ্যাম্পু করা হলে।
- প্রয়োজনের চেয়ে বেশি বার বার চুল আঁচড়ানো হলে।
- হেয়ার স্ট্রেইটনার বা হেয়ার ড্রাইয়ার রেগুলার ইউজ করা হলে।
- হেয়ার কালারের পর চুলের প্রোপার যত্ন না নেয়া হলে।
- চুলে নিয়মিত তেল না দেয়া হলে।
- চুলের গোঁড়া পরিষ্কার না রাখা হলে।
৪) চুল তৈলাক্ত বা ফ্রিজি হয়ে যাওয়া
চুল পড়া, খুশকির সমস্যা আর ড্যামেজ হেয়ারের পাশাপাশি যে সমস্যাটি আমাদের জন্যে খুবই কমন তা হল, চুলের তৈলাক্ত ভাব বা ফ্রিজিনেস এর সমস্যা। আর্দ্র বা শুষ্ক আবহাওয়াতে চুল সবচেয়ে বেশি ফ্রিজি হয়ে যায়।
তৈলাক্ত বা ফ্রিজি চুলের কারণগুলো কী কী?
- কোঁকড়া চুলে বেশি এই সমস্যা দেখা দেয়।
- নিয়মিত ব্লো ড্রাই করা হলেও চুলের তৈলাক্ত ভাব বা ফ্রিজিনেস বেড়ে যায়।
- অতিরিক্ত প্রসাধনী চুলে লাগানোর কারণেও এমনটি হতে পারে।
- চুলে কালার বা ব্লিচ করা হলে।
- নিয়মিত চুল স্ট্রেইট করা হলে।
- অতিরিক্ত গরম তেল দেওয়া হলে।
- চুলের যত্নে ভুল প্রোডাক্ট ব্যবহার করা হলেও চুলের ফ্রিজিনেস বেড়ে যেতে পারে।
যদি বলি, একটি ম্যাজিকাল হেয়ার অয়েলেই পাবেন এসবকটি সমস্যার সমাধান?
একদম ঠিক শুনেছেন! এতক্ষন তো জানলাম চুলের কিছু কমন সমস্যা নিয়ে। এখন স্বাভাবিক ভাবেই প্রশ্ন আসতে পারে! এসব সমস্যার সমাধান কী তা নিয়ে। তাই না? চুলকে হেলদি এবং স্ট্রং রাখতে যে বিষয়গুলোর কারণে সমস্যাগুলো দেখা দিতে পারে সেগুলো অবশ্যই এড়িয়ে চলতে হবে। তবে ব্যস্ততায় অনেক সময়-ই এসব কিছু প্রোপারলি মেনে চলা কঠিন হয়ে পরে। একটি ম্যাজিকাল হেয়ার অয়েলেই পাবেন চুল পড়ার সল্যুশন! আর সেটি হল, লাইলাক অ্যাক্টিভ স্ক্যাল্প থেরাপি।
কী এই লাইলাক অ্যাক্টিভ স্ক্যাল্প থেরাপি?
লাইলাক অ্যাক্টিভ স্ক্যাল্প থেরাপি মূলত একটি তেল। এর বিশেষ দিকটি হল, এতে চুলের যাবতীয় ইমপ্রুভমেন্টের জন্য প্রাচীন কিছু হার্বস ইনগ্রেডিয়েন্ট হিসেবে দেয়া আছে। যা সহজেই চুলের কঠিন কিছু সমস্যার সমাধান দিতে ম্যাজিকের মত কাজ করে। তাই তো শুরুতেই বললাম একটি ম্যাজিকাল হেয়ার অয়েলেই সব প্রবলেমের সল্যুশন আছে!
এতে থাকা উপাদান এবং তাদের কাজ
হেয়ার কেয়ার হোক বা স্কিন কেয়ার! যেকোনো প্রোডাক্ট ব্যবহারের আগে তাতে থাকা ইনগ্রেডিয়েন্টসগুলো অবশ্যই খেয়াল করে দেখতে হবে। তাহলে সহজেই বুঝতে পারা যাবে আমাদের সমস্যার সমাধানে সেটি কতটুকু কাজ করবে।
লাইলাক অ্যাক্টিভ স্ক্যাল্প থেরাপির মূল উপাদান হলোঃ
- Ginger
- Polygonum Multiflorum
- Cacumen Biotae
- Ginseng
- Angelica এবং
- Ginkgo
লাইলাক অ্যাক্টিভ স্ক্যাল্প থেরাপি আমাদের চুলের যত্নে কতটুকু কাজ করবে তা বোঝার সুবিধার্থে চলুন ছোট্ট করে জেনে নেয়া যাক প্রত্যেকটি উপাদানের কাজ নিয়ে।
১) আদা বা Ginger এর বেনিফিটস
চুলকে শক্ত এবং উজ্জ্বল করে
Ginger বা আদায় থাকা ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়াম, ফসফরাস, লাইনোলিক এসিড হেয়ার ফলিকলের ভেতরে পুষ্টির ঘাটতি দূর করে। ফলে চুল শক্ত এবং উজ্জ্বল হয়।
খুশকি, স্ক্যাল্পের ড্রাইনেস এবং ইচিনেস কমায়
আদাতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-ব্যাক্টেরিয়াল প্রোপার্টিজ থাকে, যা খুশকি কমায়, স্ক্যাল্পের ড্রাইনেস এবং ইচিনেস কমায়।
ব্লাড সার্কুলেশন বাড়িয়ে নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে
এছাড়াও আদায় থাকা, জিঞ্জেরল স্ক্যাল্পের ব্লাড সার্কুলেশন বাড়ায়, যেটা নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে।
২) পলিগনাম মাল্টিফ্লোরাম বা Polygonum Multiflorum-এর বেনিফিটস
চুলকে লম্বা করতে সাহায্য করে
পলিগনাম মাল্টিফ্লোরাম একটি চাইনিজ হার্ব। এর নির্যাস চুলের অ্যানাজেন ফেইজটাকে দীর্ঘায়িত করে এবং হিউম্যান ডার্মাল প্যাপিলা সেলসে অ্যান্ড্রোজেনের ইফেক্ট কমায়।
চুলের গ্রোথ বাড়ায়
এতে থাকা ডার্মাল প্যাপিলা সেলগুলো আমাদের চুলের গ্রোথের অ্যানাজেন ফেইজ থেকে টেলোজেন ফেইজের ট্রানজিশন ফেইট নির্ধারণ করে। ফলে চুলের দ্রুত বৃদ্ধি ঘটে।
৩) ক্যাসিউমেন বিওটে বা Cacumen Biotae-এর বেনিফিটস
হেয়ার গ্রোথে দারুণ কার্যকরী
ক্যাসিউমেন বিওটেও একটি চাইনিজ হার্ব। এটি অনেক আগে থেকেই অ্যালোপেশিয়ার ট্রিটমেন্টের জন্য ব্যবহৃত হয়ে আসছে, যা হেয়ার গ্রোথে দারুণ কার্যকরী।
৪) জিনসেং বা Ginseng- এর বেনিফিটস
চুলের ফলিকলকে স্ট্রং করে
হেয়ার কেয়ারে অনেকেই জিনসেং এর নাম শুনে থাকবেন। এটি, Araliaceae পরিবারের Panax গণের একটি উদ্ভিদ প্রজাতি,যা মাংসল মূলবিশিষ্ট এক ধরনের বহুবর্ষজীবী উদ্ভিদ। যাতে প্রচুর ঔষধি গুণাগুণ আছে। এটা স্ট্যামিনা বাড়ায় এবং এনার্জি বুস্টার হিসেবে কাজ করে এবং চুলের ফলিকলকে স্ট্রং করে।
অ্যান্টি এজিং এর কাজ করে
চুলের ফলিকলকে স্ট্রং করার পাশাপাশি জিনসেং অ্যান্টি এজিং এর কাজ করে থাকে।
৫) অ্যাঞ্জেলিকা বা Angelica- এর বেনিফিটস
চুলের মৃতকোষ সরিয়ে হেয়ার গ্রোথকে প্রমোট করে
অ্যাঞ্জেলিকা বা Angelica-ও একটা হার্ব। যেটা চুলের ক্যাটাজেন ফেইজে কেরাটিনোসাইট অ্যাপোপটোসিস রিগ্রেসনে কাজ করে। অর্থাৎ, চুলের মৃতকোষ সরিয়ে হেয়ার গ্রোথকে প্রমোট করে।
৬) জিঙ্কগো বা Ginkgo-এর বেনিফিটস
নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে
জিঙ্কগো বা Ginkgo-ও একটি দুর্লভ চাইনিজ হার্ব। এতে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন, মিনারেলস এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। পাশাপাশি রয়েছে অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটোরি ইনগ্রেডিয়েন্টস। যা নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে।
এটি কীভাবে ব্যবহার করতে হয়?
লাইলাক অ্যাক্টিভ স্ক্যাল্প থেরাপি ব্যবহার করার প্রসেস একদমই সহজ।
ক) স্টেপ ১- প্রথমেই, আপনার চুলের প্রয়োজন বুঝে কোন একটা ক্যারিয়ার অয়েল যেমন, নারিকেল তেল বা হোহোবা (জোজোবা) অয়েল অথবা অলিভ অয়েল পরিমাণমত নিয়ে নিন।
খ) স্টেপ ২- এরপর, লাইলাক অ্যাক্টিভ স্ক্যাল্প থেরাপি এর সাথে দেয়া ড্রপারের সাহায্যে কয়েক ফোঁটা স্ক্যাল্প থেরাপি যেকোনো একটি ক্যারিয়ার অয়েল এর সাথে ভালোভাবে মিশিয়ে নিন।
গ) স্টেপ ৩- মিক্স করা হয়ে গেলে, চুলের আগাগোড়া খুব ভালোভাবে সময় নিয়ে ম্যাসাজ করে নিন।
ঘ) স্টেপ ৪- ১ থেকে ১.৫ ঘণ্টা পর শ্যাম্পু করে ফেলতে হবে।
লাইলাক অ্যাক্টিভ স্ক্যাল্প থেরাপি সপ্তাহে অন্তত দুইদিন ইউজ করলেই খুব অল্প সময়ের মধ্যেই হেয়ার গ্রোথে পজিটিভ ইমপ্যাক্ট দেখতে পাবেন।
প্যাকেজিং কেমন?
লাইলাক অ্যাক্টিভ স্ক্যাল্প থেরাপি পেয়ে যাবেন একটি কালচে গ্লাস বটলে। যার সাথে থাকবে ড্রপার। তাই এটি ব্যবহার করতে কোন ঝামেলা পোহাতে হবে না। এছাড়াও, বোতলে পেয়ে যাবেন চুলের ওভারঅল ইমপ্রুভমেন্টের জন্য প্রাচীন কিছু হার্বস ইনগ্রেডিয়েন্ট লিস্ট হিসেবে।
পরিমাণে কতটুকু থাকে?
কালচে গ্লাস বটলে ৩০ মি.লি. পরিমাণে পেয়ে যাবেন লাইলাক অ্যাক্টিভ স্ক্যাল্প থেরাপি।
টেক্সচার এবং স্মেল কেমন?
লাইলাক অ্যাক্টিভ স্ক্যাল্প থেরাপির টেক্সচার অনেকটাই পাতলা। আর স্মেল্টাও হার্বাল টাইপের যেহেতু এটায় হার্বস আছে। তবে বেশিরভাগ আদা আদা স্মেলটাই বেশি নাকে লাগে।
দেখলেন তো, একটি ম্যাজিকাল হেয়ার অয়েলেই পাবেন চুল পড়ার সল্যুশন এবং এটি আপনার অন্যান্য হেয়ার প্রবলেমের কার্যকরী সমাধান দিচ্ছে! ব্যস্ত এই জীবনে চুল, ত্বক নিয়ে আমাদের সমস্যার যেন কোন শেষ নেই! তবে সমস্যা যেমন আছে তেমনি, এর সমাধানও কিন্তু রয়েছে। হতাশ না হয়ে সময় দিন নিজেকে আর বুঝে শুনে খুঁজে নিন আপনার জন্যে প্রয়োজনীয় প্রোডাক্টটি। যারা বিজি লাইফে চুলের যত্নে অল ইন ওয়ান এবং ইজি একটি সল্যুশন খুঁজছিলেন আশা করছি লাইলাক অ্যাক্টিভ স্ক্যাল্প থেরাপি আপনাদের জন্যে হবে নিঃসন্দেহে দারুণ একটি চয়েজ। তবে প্রোডাক্ট ব্যবহারের পাশাপাশি প্রতিদিনের ব্যালেন্সড লাইফ স্টাইলের দিকে নজর দিতে ভুলবেন না যেন!
আপনার পছন্দমতো প্রোডাক্ট কিনতে পারেন অনলাইনে শপ.সাজগোজ.কম থেকে। সাজগোজের ৪টি শপ- যমুনা ফিউচার পার্ক, বেইলি রোডের ক্যাপিটাল সিরাজ সেন্টার, উত্তরার পদ্মনগর ( জমজম টাওয়ারের বিপরীতে) ও সীমান্ত সম্ভার থেকেও বেছে নিতে পারেন আপনার পছন্দের প্রোডাক্টটি। তাহলে আজ এই পর্যন্তই। ভালো থাকবেন।
ছবি- সাজগোজ, সাটারস্টক